চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার বিনোদপুর ইউপির বিশ্বনাথপুর গ্রামের সাংবাদিক আকবর আলী র স্ত্রী মোসা: রাজিয়া খাতুনের সাথে কথা হয়।
সরেজমিনে এলাকায় খোঁজখবর ও বাদীর র সাথে যোগাযোগ করে যানাযায়, গত ১ এপ্রিল রাতে সাংবাদিক আকবর আলী বাখোরালি বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে সন্ত্রাসীরা আগে থেকে ঔৎপেতে ছিল রাস্তার উপর। সাংবাদিক আকবর যখন শামিম এর বাড়ির সামনে উপস্থিত হওয়া মাত্র সন্ত্রাসী মোজাম্মেল হক ওরফে মিছুর নেতৃত্বে ১২/১৪ জনের একটি সন্ত্রাসী দলের সদস্যরা ঝাপিয়ে পড়ে আকবরের উপর অমানবিক নিষ্ঠুর নৃশংসভাবে হত্যার উদ্দেশ্য কুপিয়ে ও পিটিয়ে মারাত্মক জখম করলে আকবরের আত্নচিৎকার করলে গ্রমের লোকজনের উপস্তিতি হলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।
বাদি আরো জানান,আমার স্বামী একজন সাংবাদিক তাঁকে হত্যা চেষ্টা করে আমার পূর্ব শত্রুরা,সে বর্তমানে ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। এদিকে আমি শিবগঞ্জ থানায় মামালা করতে গেলে থানায় মামলা না নিলে আদালতে মামলা করি। যার স্মারক নং ১৮০৫ তারিখ ২০/০৪/২৫ ইং। সন্ত্রাসীরা খুবই হিংসাত্মক হওয়ার কারনে প্রথমে মানুষ দিয়ে পরে সরাসরি জীবননাসের হুমকিসহ নানান ক্ষতি করার কথা আমার বাড়ির সমনে এসে দিচ্ছে। তাই আমি আমার দুই মেয়েকে নিয়ে অনিরাপদ পরিস্থিতি তে আছি। কখনো বাড়িতে থাকতে পারছিনা ঐ সন্রাসীদের ভয়ে লুকিয়ে থাকি।
এ ব্যাপারে ঢাকায় নিউরোলজি হাসপাতালে চিকিৎসা ধীন জখম সাংবাদিক আকবর আলী র সাখে মুঠোফোনে ঐ ঘটোনার ব্যাপারে চানতে চাইলে তিনি দৈনিক বিজয় একাত্তর কে জানান, ঘটোনার ঘটনার রাতে আমি যখন বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে আগে থেকে ঔৎপেতে সন্ত্রাসীদের মধ্যে মিছু ও তার পরিবারের সাথে আগে থেকে মামালা চলমান ছিল। ঐ দিন রাত সাড়ে দশটার দিকে মিছু ও তার ছেলে বায়েজিদ প্রথমে আমার গতিরোধ করে এবং পূর্বের মামলা তুলার কথা বলে প্রথমেই আক্রমন করে পরে ভাড়াকৃত অন্যান্য সন্ত্রাসীরা উপর্যুপরি হাঁসুয়ার দিয়ে কোপ এবং লোহার পাইপ দিয়ে অমানবিক নিষ্ঠুর ভাবে মারাত্মক জখম করতে থাকে এক পর্যায়ে আমি চিৎকার করলে সন্ত্রাসীরা আমাকে ফেলে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনার ব্যাপারে অভিযুক্ত বয়েজিদের সাথে ফোনে কথা হলে তিনি জানান এক দেড় বছর আগে শালা আমাদের উপর মামলা করেছে, তখন পিটাইছি, এবার ঐ শালার কপাল ভালো বেঁচে গেছে।
আসামী আটকের ব্যাপারে কথা হয় তদন্তে থাকা এস গোপাল মন্ডোলের সাথে, তিনি জানান,আমি রাজশাহীতে ট্রেনিং অবস্থায় আছি। এখন কিছুই বলতে পারবোনা।
এ ব্যাপারে শিবগঞ্জ থানার ওসির সাথে কথা হলে তিনি এ প্রতিবেদককে জানান ঐ ঘটনার ব্যাপারে জানি , তবে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।